Bilogy note science bee

 



প্লাস্টিড: প্লাস্টিড হল প্রধান উপকোষীয় অর্গানেল যা উদ্ভিদ কোষে সালোকসংশ্লেষণ এবং বিপাকীয় উৎপাদন সঞ্চয়স্থান সহ বিশেষ কার্য সম্পাদনের জন্য বিবর্তিত হয়েছে।

ভৌত গঠন:প্লাস্টিডগুলিকে চারটি প্রধান দলে ভাগ করা যায়, যথা: বাইরের ঝিল্লি: অর্গানেলের প্রাথমিক আবরণ। অভ্যন্তরীণ ঝিল্লি: অর্গানেলের সেকেন্ডারি আবরণ। ইন্টারমেমব্রেন স্পেস: বাইরের এবং ভিতরের ঝিল্লির মধ্যবর্তী এলাকা। স্ট্রোমা: অন্যান্য উপাদানের চারপাশে প্লাস্টিডের মধ্যে উপস্থিত জলীয় তরল। এগুলি সাধারণত সমস্ত ধরণের প্লাস্টিডের মধ্যে উপস্থিত থাকে এবং একই কাঠামোর একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ গঠন করে

রাসায়নিক গঠন:প্লাস্টিডের রাসায়নিক গঠন তাদের ধরন এবং কাজের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। যাইহোক, প্লাস্টিডে পাওয়া কিছু সাধারণ উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে: প্রোটিন: এনজাইম, রঙ্গক এবং কাঠামোগত প্রোটিন থাইলাকয়েড এবং স্ট্রোমাতে পাওয়া যায়। লিপিড: প্লাস্টিডে ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফসফোলিপিডের মতো লিপিড থাকে যা মেমব্রেন বায়োজেনেসিস এবং শক্তি সঞ্চয় করার জন্য ব্যবহৃত হয়। রঙ্গক: ক্লোরোফিল এবং ক্যারোটিনয়েডগুলি ক্লোরোপ্লাস্টে পাওয়া সবচেয়ে সাধারণ রঙ্গক। তারা সালোকসংশ্লেষণের জন্য আলোক শক্তি ক্যাপচারে জড়িত। স্টার্চ: প্লাস্টিড স্টার্চকে শক্তির রিজার্ভ উৎস হিসেবে সঞ্চয় করে। ডিএনএ: প্লাস্টিড একটি ছোট বৃত্তাকার ডিএনএ অণুর আকারে তাদের নিজস্ব জেনেটিক উপাদান ধারণ করে। আরএনএ: রাইবোসোম, ট্রান্সফার আরএনএ এবং মেসেঞ্জার আরএনএও প্লাস্টিডে পাওয়া যায়।

মাইটোকনড্রিয়া:মাইটোকন্ড্রিয়া দ্বি-স্তরবিশিষ্ট আবরণী ঝিল্লি দ্বারা সীমিত সাইটোপ্লাজমস্থ যে অঙ্গাণুতে ক্রেবস চক্র, ইলেকট্রন ট্রান্সপোর্ট ইত্যাদি ঘটে থাকে এবং শক্তি উৎপন্ন হয় সেই অঙ্গাণুকে মাইট্রোকন্ডিয়া বলে

ভৌত গঠন রাসায়নিক গঠন:

1)মাইটোকন্ড্রিয়া বিভিন্ন আকারের হতে পারে। একটি মাইটোকন্ড্রিয়ন ফসফোলিপিড বাইলেয়ার এবং প্রোটিন দ্বারা গঠিত বাইরের ঝিল্লি এবং ভিতরের ঝিল্লি ধারণ করে। দুটি ঝিল্লির আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই দ্বিস্তরি হও্যার কারণে, একটি মাইটোকন্ড্রিয়নের পাঁচটি স্বতন্ত্র অংশ রয়েছে:

  • বহিঃআবরন বা আউটার মেমব্রেন
  • ইন্টারমেমব্রেন স্পেস (বাহ্যিক এবং ভিতরের আবরনের মধ্যবর্তী স্থান),
  • অন্তঃআবরন বা ইনার মেম্ব্রেন
  • ক্রিস্টি
  • ম্যাট্রিক্স (অভ্যন্তরীণ ঝিল্লির মধ্যে স্থান) যা একটি তরল।

2) মাইটোকন্ড্রিয়া দুটি এককপর্দা দিয়ে গঠিত,যাদের প্রত্যেকটির বেধ ৬০Å ভিতরেরটিকে অন্তঃআবরণী(Inner Membrane)এবং বাইরেরটিকে বহিরাবরণী(Outer Membrane)বলা হয়। দুটি এককপর্দার মধ্যবর্তী স্থানকে পেরিমাইটোকন্ড্রিয়াল স্পেস (৬০-৯০Å) বলে। প্রতিটি এককপর্দা লাইপোপ্রোটিন(P-L-P)নির্মিত। 3) অন্তঃপর্দা ভিতরের দিকে ভাঁজ হয়ে যে বিভেদক প্রাচীর সৃষ্টি করে তাকে ক্রিস্টি(Cristae) বলে। অন্তঃপর্দার ভিতরে অর্ধতরল ধাত্র বা ম্যাট্রিক্স বর্তমান।এই ধাত্রে বিভিন্ন প্রকার উৎসেচক বর্তমান। বহিঃপর্দার বহিঃগাত্রকে C-তল (Cytoplasmic Surface)এবং অভ্যন্তরীণ তলকে M-তল(Matrix surface)বলে। ক্রিস্টির গাত্রে অসংখ্য সবৃন্তক কণা বর্তমান,একে অক্সিজোম বা F1 বা ফার্নান্ডেজ-মোরান অধঃএকক বলে।

4) প্রতিটি অক্সিজোম পরস্পর থেকে ১০০Å দূরে থাকে। বহিঃপর্দার বহিঃগাত্রে কিছু অবৃন্তক কণা বর্তমান,এদের পারসনের অধঃএকক বলে। মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে -৫টি চক্রাকার DNA বর্তমান,একে মাইটোকন্ড্রিয়াল DNA বলে। ম্যাট্রিক্সে মাঝেমাঝে গুচ্ছাকারে ৫৫S প্রকৃতির

কাজ:

  • সবাত শ্বসনের তৃতীয় পর্যায় ক্রেবস চক্র চতুর্থ পর্যায় ইলেক্ট্রন ট্রান্সপোর্ট চেইনের বিক্রিয়া সমূহ মাইটোকন্ড্রিয়াতে সংঘটিত হয়। এর মাধ্যমে ATP(Adenosine Triphosphate)অণু সংশ্লেষ করে যা সকল শক্তির উৎস বলে মাইটোকন্ড্রিয়াকে Powerhouse of Cell বা কোষের শক্তিঘর বলে।
  • ইহা লেসিথিন এবং ফসফাটাইডাইল-ইথানলামিন নামক দুটি ফ্যাট সংশ্লেষে সহায়তা করে। ইহা ফ্যাটি অ্যাসিড বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে।
  • ইহা জীবদেহে জৈবদ্যুতি (Bio luminescence)ঘটায়। অর্থাৎ মাইটোকন্ড্রিয়া জোনাকির দেহে লুসিফেরন নামক প্রোটিনকে লুসিফেরেজ নামক উৎসেচক দ্বারা জারিত করে ফসফরাসের বিয়োজন ঘটায় যা আলোক সৃষ্টি করে। এখানে হিমোগ্লোবিন এবং মায়োগ্লোবিনের হিম (Haem)অংশ সংশ্লেষিত হয়।
  • কিছু পরিমাণ RNA DNA উৎপন্ন করতে পারে।
  • প্রয়োজনে কোষের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটিয়ে কাজে সহায়তা করে।
  • প্রাণিদেহে শুক্রাণু ডিম্বাণু গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
  • কোষের বিভিন্ন অংশে ক্যালসিয়াম আয়নের (Ca²+)সঠিক ঘনত্ব রক্ষা।
  • শুক্রাণু ডিম্বাণু গঠনে অংশগ্রহণ করে।
  • মাইটোকন্ড্রিয়া স্মৃতিশক্তিকে প্রভাবিত করে।
  • মাইটোকন্ড্রিয়া আমাদের কোষের জন্য শক্তি তৈরির সাথে সাথে এক ধরনের আয়নিত অণুর সৃষ্টি করে যাকে ফ্রী রেডিকেল বলে। তারা স্টেম সেল-এর পরিণত হওয়া এবং ভাইরাসের আক্রমণে নিরাপত্তা প্রতিক্রিয়া তৈরিতেও কাজ করে।
  • রক্ত কণিকা হরমোন উৎপাদনে সহায়তা করা।
  • বিভিন্ন ধরনের পদার্থ , যেমন- Ca, K এর সক্রিয় পরিবহনে সক্ষম।

 

নিউক্লিয়াস : নিউক্লিয়াস (ইংরেজি: Cell Nucleus) হল প্রোটোপ্লাজমের সবচেয়ে ঘন, পর্দাঘেরা এবং প্রায় গোলাকার অংশ। যা কোষের সব জৈবনিক ক্রিয়া বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে তাকে বলা হয় নিউক্লিয়াস

ভৌত গঠন রাসায়নিক গঠন:

এর আকৃতি গোলাকার, ডিম্বাকার, নলাকার, উপবৃত্তাকার, প্যাঁচানো থালার মত এবং শাখান্বিত হতে পারে রাসায়নিকভাবে নিউক্লিয়াস মূলত প্রোটিন নিউক্লিক এসিড দ্বারা গঠিত। এতে অন্যান্য উপাদানও থাকে। যেমনঃ প্রোটিন (Protein), আরএনএ(RNA), ডিএনএ(DNA) সিভকোষ বা লোহিত রক্তকণিকায় নিউক্লিয়াস থাকে না৷ নিউক্লিয়াসে বংশগতির বৈশিষ্ট্য নিহিত এটি কোষে সংঘটিত বিপাকীয় কার্যাবলিসহ সব ক্রিয়া-বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে সুগঠিত নিউক্লিয়াসে নিচের অংশগুলো দেখা যায়:

নিউক্লিয়ার ঝিল্লি বা নিউক্লিও পর্দা

নিউক্লিয়াস কে ঘিরে রাখে যে ঝিল্লি তাকে নিউক্লিয়ার ঝিল্লি বলে এটি দ্বিস্তরবিশিষ্ট ঝিল্লি ঝিল্লি লিপিড প্রোটিন এর সমন্বয়ে গঠিত ঝিল্লীতে মাঝে মাঝে কিছু ছিদ্র থাকে, একে নিউক্লিয়ার রন্ধ্র বলে এই ছিদ্রের মাধ্যমে কেন্দ্রিকা সাইটোপ্লাজম এর মধ্যে কিছু বস্তু চলাচল করে এই ঝিল্লী সাইটোপ্লাজম থেকে কেন্দ্রিকার অন্যান্য বস্তুকে পৃথক করে বিভিন্ন বস্তুর চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে

নিউক্লিয়ার ঝিল্লি বা নিউক্লিও পর্দা এর কাজ

নিউক্লিয়াসকে রক্ষণাবক্ষেণ করা এর প্রধান কাজ। এছাড়াও অভ্যন্তরীণ অঙ্গাণুগুলোকে সাইটোপ্লাজম থেকে পৃথক করে রাখে।

নিউক্লিওপ্লাজম[

কেন্দ্রিকা ঝিল্লির অভ্যন্তরে জেলির ন্যায় বস্তু বা রসকে কেন্দ্রিকারস বা নিউক্লিওপ্লাজম বলে কেন্দ্রিকা রসে নিউক্লিক অ্যাসিড , প্রোটিন , উৎসেচক, আরএনএ,বিভিন্ন এনজাইম, (ডিএনএ পলিমারেজ, আরএনএ পলিমারেজ, নিউক্লিওটাইড ট্রাইফসফাটেজ, নিউক্লিওসাইড ফসফোরাইলেজ, কাইS নেজ, ডিহাইড্রোজিনেজ, এন্ডোনিউক্লয়েজ), আরএনপি দানা, অল্প পরিমাণে লিপিড কতিপয় খনিজ লবণ থাকে

নিউক্লিওপ্লাজম এর কাজ[

এখানে নিউক্লিওলাস ক্রোমাটিন তন্তু অবস্থান করে। নিউক্লিয়াসের রসস্ফীতি অবস্থা বজায় রাখা নিউক্লিয়াসের বিভিন্ন কাজে সহায়তা করা।

নিউক্লিওলাস[

নিউক্লিয়াস বা কেন্দ্রিকার মধ্যে ক্রোমোজম এর সাথে লাগানো গোলাকার বস্তুকে নিউক্লিওলাস বা কেন্দ্রিকাণু বলে ৷১৭৮১ সালে বিজ্ঞানী ফনটানা(Fontana) সর্বপ্রথম নিউক্লিওলাস আবিষ্কার করেন। ক্রোমোজোমের রঙঅগ্রাহী অংশের সাথে এরা লেগে থাকে এরা RNA প্রোটিন দ্বারা গঠিত এরা নিউক্লিক অ্যাসিড মজুত করে প্রোটিন সংশ্লেষণ করে ক্রোমোজোমের যে স্থানে নিউক্লিওলাস সংযুক্ত থাকে তাকে বলা হয় SAT বা স্যাটেলাইট।

ক্রোমাটিন জালিকা বা নিউক্লিও জালিকা[

কোষের বিশ্রামকালে কেন্দ্রিকায় কুন্ডলী পাকানো সূক্ষ্ম সুতার ন্যায় অংশই হল ক্রোমাটিন জালিকা কোষ বিভাজনের সময় এরা মোটা খাটো হয় তাই তখন তাদের আলাদা ক্রোমোজোম দেখা যায় ক্রোমোজোম এর দুইটি অংশ রয়েছে।

কাজঃ

1. নিউক্লিক এসিডের ভান্ডার হিসেবে কাজ করে।

2. রাইবোজোম সৃষ্টি করে।

3. প্রোটিন আরএনএ সংশ্লেষণ করে।

4. কোষের সবধরনের জৈবিক কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।

5. বংশগতি বৈশিষ্ট্যসমূহ ধারণ বহন করে।

6. মিউটেশন, প্রকরণ ইত্যাদি কাজে ভূমিকা রাখে।

7. নিউক্লিয়াসের বিভিন্ন অংশ সমূহ ধারণ করা।

. নিউক্লিয়াসের বিভাজন এর সময় ব্যবহারযোগ্য খাদ্য সঞ্চয় করা।

9. সাইটোপ্লাজম এর অন্যান্য নিজেকে পৃথক রাখা।

সেন্ট্রোজোম  : ইউক্যারিওটিক প্রাণীকোশের সাইটোপ্লাজমে স্থিতিশীল নিউক্লিয়াসের পাশে অবস্থিত , দুটি সেন্ট্রিওল সমন্বিত , ক্ষুদ্র , তারকাকার , পর্দাবিহীন , ঘন যে কোশঅঙ্গাণু , কোশ বিভাজনের সময়ে বেম গঠনে সাহায্য করে তাকে বলা হয় সেন্ট্রোজোম বলে।

ভৌত গঠন রাসায়নিক গঠন :

সেন্ট্রোজোম সাধারণ দুটি অংশ নিয়ে গঠিত এগুলি হলসেন্ট্রিওল এবং সেন্ট্রোস্ফিয়ার।

1. সেন্ট্রিওল : সেন্ট্রোজোমের মধ্যে পরস্পর সমকোণে অবস্থিত দুটি ঘন উজ্জ্বল কণিকাকে সেন্ট্রিওল বলা হয় সেন্ট্রিওল দুটিকে একত্রে ডিপ্লোজোম বলে প্রতিটি সেন্ট্রিওল দুমুখ খোলা পিপের মতো সেন্ট্রিওলের প্রাচীর নয়টি ত্রয়ী ( triplet ) অণুনালিকা দ্বারা গঠিত।

2. সেন্ট্রাস্ফিয়ার : সেন্ট্রিওলকে ঘিরে দানাহীন সাইটোপ্লাজমের যে সমসত্ত্ব ধাত্র অবস্থান করে , তাকে সেন্ট্রোস্ফিয়ার বলে কোশ বিভাজনকালে সেন্ট্রোস্ফিয়ার থেকে আলোকরশ্মির মতো ছড়ানো অণুনালিকাগুলিকে অ্যাস্ট্রাল রশ্মি বলে।

কাজঃ

  • . মাইটোসিস কোষ বিভাজনের সময় দ্বিত্ব সেন্ট্রোজোম থেকে মাইক্রোটিউবিউল উৎপন্ন হয় মাইটোটিক স্পিন্ডেল গঠন করে। এই স্পিন্ডলের সাহায্যে বিভাজিত ক্রোমোজোমগুলি কোষের মেরুতে গমন করে।
  • . সেন্ট্রোজোম মাইক্রোটিউবিউল গুলির সৃষ্টির সূচনা স্থান হিসেবে কাজ করে।
  • . মাইক্রোটিউবিউল গুলি টিউবিউলিন নামক প্রোটিন এর সাহায্যে প্রলম্বিত হলেও সেন্ট্রোজোম মাইক্রোটিউবিউল গঠিত হতে পারে না।
  • . সেন্ট্রোজোমের অন্তর্গত সেন্ত্রিওল শুক্রাণুর পশ্চাৎ গঠনে সাহায্য করে।
  • . মাকুযন্ত্র সৃষ্টি করে।
  • . ফ্লাজেলা সিলিয়া গঠন করে

 

ক্রোমোজোম : কোষের নিউক্লিয়াসের ভেতর অবস্থিত নিউক্লিয় জালক থেকে উৎপন্ন নিউক্লিক অ্যাসিড প্রোটিন দিয়ে গঠিত যে-সুতোর মতো অংশ জীবদেহের বংশগত বৈশিষ্ট বহন করে এবং জীবের এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে পরিবাহিত করে, তাকে ক্রোমোজোম বলে।

 

ভৌত গঠন রাসায়নিক গঠন :

ক্রোমোজোমের মূল গঠনে অধিকমাত্রায় হিস্টোন বা বেসিক প্রোটিন পাওয়া যায়।

ক্রোমোজোমের রাসায়নিক বিশ্লেষণ করলে এতে প্রধান দুটি উপাদান পাওয়া যায়। যথা নিউক্লিক অ্যাসিড এবং প্রোটিন। নিউক্লিক এসিডের মধ্যে শতকরা ৯০ ভাগের অধিক থাকে DNA এবং বাকি অংশ RNA

 

কাজঃ

https://www.sciencebee.com.bd/qna/15842/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0 এই লিংক পাবেন। 

source:আজমল, গাজী; আসমত, গাজী,উইকিপিডিয়া,ইত্যাদি.

 

 

 

 

 

 

 

No comments:

Post a Comment

Pages